স্বীকৃত ব্যাটারদের মাঝে

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট হৃদয়ের, সর্বনিম্ন শান্তর

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট হৃদয়ের, সর্বনিম্ন শান্তর

ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বাংলাদেশ বরাবরই দুর্বল। চার-ছক্কার ফরম্যাট হলেও বাংলাদেশ দলে নেই কোনো হার্ডহিটার। এমনকী এই ফরম্যাটে কারও স্ট্রাইকরেট ১৫০ -এর আশেপাশেও নেই! গত মঙ্গলবার টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। এই দলের স্বীকৃত ব্যাটারদের মাঝে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট তাওহীদ হৃদয়ের। আর সর্বনিম্ম স্ট্রাইকরেটের বিব্রতকর রেকর্ডে প্রথম নামটিই অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর।

বাংলাদেশের ক্রিকেটে যাকে ভবিষ্যতের হার্ডহিটার হিসেবে দেখা হচ্ছে, সেই তাওহীদ হৃদয়ের টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারের স্ট্রাইকরেট ১৩৩.৯৩। বিশ্বকাপ দলে থাকা স্বীকৃত ব্যাটারদের মাঝে যা সর্বোচ্চ। ফর্মহীনতায় ভোগা লিটন কুমার দাসের স্ট্রাইকরেট দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২৮.৪৩। এছাড়া জাকের আলী (১২৭.৯২), তানজিদ তামিম (১২৩.০৭), সাকিব আল হাসান (১২২.২৭), সৌম্য সরকার (১২২.১৪) এবং মাহমুদউল্লাহর স্ট্রাইকরেট ১১৮.৮৯।

আরও পড়ুন : বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে কার ব্যাটিং গড় কত?

এরপরই স্থান অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর। ১১১.১৬ স্ট্রাইকরেট নিয়ে স্বীকৃত ব্যাটারদের মাঝে তার অবস্থান সবার শেষে। তবে শেখ মাহেদিকে ব্যাটার হিসেবে বিবেচনা করলে শান্ত কিছুটা রেহাই পাবেন। কারণ, স্পিন অল-রাউন্ডার মাহেদীর স্ট্রাইকরেট ১০৩.২৫।

টাইগারদের বিশ্বকাপ দলে ম্যাচ খেলার দিক দিয়ে সবচেয়ে অভিজ্ঞ ৩৭ বছর বয়সী মাহমুদউল্লাহ। তিনি ১২৮টি টি-টুয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। দলের আরেক সিনিয়র সদস্য সাকিব আল হাসান খেলেছেন ১১৯টি টি-টুয়েন্টি। তৃতীয় অবস্থানে আছেন লিটন কুমার দাস এবং সৌম্য সরকার। দুজনেই খেলেছেন ৮০টি করে টি-টুয়েন্টি ম্যাচ। ৬১টি ম্যাচ খেলে চারে আছেন তাসকিন আহমেদ। এছাড়া আর কারও পঞ্চাশটি ম্যাচ খেলারও অভিজ্ঞতা নেই।

** এই পরিসংখ্যান ১২ মে ২০২৪ পর্যন্ত।

মন্তব্য করুন: