বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদ-তানজিমের উন্নতি

বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদ-তানজিমের উন্নতি

ব্যাটারদের হতাশাজনক টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে টিকিয়ে রেখেছিলেন বোলাররা। এক্ষেত্রে আলাদা করে সামনে আসবে রিশাদ হোসেন ও তানজিম হাসান সাকিবের নাম। দলের তিনটি জয়ে বল হাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এই দুই তরুণ। টুর্নামেন্টে উইকেট শিকারের দিক দিয়ে সেরা দশেও আছেন এই দুজন। স্বাভাবিকভাবে আইসিসির প্রকাশিত সবশেষ বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে রিশাদ ও তানজিমের। তবে অবনতি হয়েছে মুস্তাফিজুর রহমান ও সাকিব আল হাসানের।

মঙ্গলবার আইসিসির হালনাগাদ করা র‌্যাঙ্কিংয়ের ৩ ধাপ উপরে ওঠে ৫৮৯ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে রিশাদের অবস্থান তালিকার ২৫ নম্বরে। তরুণ এই লেগ স্পিনারের সঙ্গে যৌথভাবে একই অবস্থানে আছেন ভারতের যশপ্রীত বুমরাহও।  

অন্যদিকে ৪৬০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে তানজিমের অবস্থান ৬৫ নম্বরে। ডানহাতি এই পেসারের উন্নতি হয়েছে ৪ ধাপ।

সুপার এইটের প্রথম দুই ম্যাচে বল হাতে বিবর্ণ পারফরম্যান্সে ৪ ধাপ নিচে নেমে তালিকার ১৮ নম্বরে আছেন মুস্তাফিজ। ৪ ধাপ নিচে নেমেছেন সাকিবও। তার অবস্থান ৪০ নম্বরে।

প্রথমবারের মতো টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রিশাদ। ৭ ম্যাচে ১৩ দশমিক ৮৫ গড়ে এই লেগ স্পিনারের শিকার ১৪ উইকেট। ওভার প্রতি রান দেন ৭ দশমিক ৭৬ করে। টুর্নামেন্ট শেষ করেন উইকেট শিকারির তালিকায় যৌথভাবে তিন নম্বরে থেকে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং ফিগারে নেন ২২ রানে ৩ উইকেট।

অন্যদিকে বল হাতে প্রতিপক্ষ ব্যাটিং লাইনআপে ঝড় তোলেন তানজিম। ডানহাতি এই পেসারের দুর্ধর্ষ বোলিংয়ে নেপালের বিপক্ষে ১০৬ রানের পুঁজি নিয়েও বাংলাদেশ ম্যাচ জেতে ২১ রানে। ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে সেদিন তিনি ৭ রানে ৪ উইকেট নেন। টুর্নামেন্ট শেষ করেন যৌথভাবে উইকেট শিকারির তালিকার আট নম্বরে থেকে। ৭ ম্যাচে ১৩ দশমিক ৫৪ গড়ে তুলে নেন ১১ উইকেট। ওভার প্রতি রান দেন ৬ দশমিক ২০ করে

মন্তব্য করুন: