১৪ ম্যাচের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ পেসারদের নিয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজেলউডকে না থাকায় আগেই পেস আক্রমণের শক্তি হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সব মিলিয়ে মাত্র ১৪ ওয়ানডে খেলা তিন পেসার নিয়ে মাঠে নেমেছে স্টিভ স্মিথের দল।
শনিবার লাহোরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বেন ডোয়ার্শিস, ন্যাথান এলিস ও স্পেন্সার জনসনকে নিয়ে পেস আক্রমণ সাজায় অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচের আগে এদের মধ্যে কেউ ১০টি ওয়ানডেও খেলেননি। সবচেয়ে বেশি ৯ ম্যাচ খেলেছেন ডানহাতি এলিস। অন্যদিকে দুই বাঁহাতি জনসন ৩টি ও ডোয়ার্শিস ২টি ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এই তিনজন নিজেদের মধ্যে শিকার করেছেন মোট ১৬ উইকেট।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে অভিজ্ঞ পেসার হলেন শন অ্যাবট। ২৮ ম্যাচ খেলা ডানহাতি এই পেসারের শিকার ৩৩ উইকেট। চার পেসারের সম্মিলিত উইকেট ৪৯টি।
আরও পড়ুন: ১৪ বছর পর স্টার্ক-কামিন্স-হ্যাজেলউডকে ছাড়া আইসিসির আসরে অস্ট্রেলিয়া
এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে কামিন্স, স্টার্ক অথবা হ্যাজেলউডের যে কোনো একজনকে ছাড়া অস্ট্রেলিয়া সবশেষ আইসিসির ওয়ানডে টুর্নামেন্টে ম্যাচ খেলেছিল ২০১৩ সালে। সেবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকলেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে খেলেননি স্টার্ক।
এরপর থেকে আইসিসির প্রতিটি ওয়ানডে টুর্নামেন্টে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচে ছিলেন কামিন্স, স্টার্ক বা হ্যাজেলউডের কেউ না কেউ। তাদের প্রত্যেকে জিতেছেন দুটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ। এর মধ্যে ২০২৩ বিশ্বকাপ জিততে বল হাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এই তিন পেসার। আসরজুড়ে তারা শিকার করেন ৪৭ উইকেট।
কামিন্স-স্টার্ক-হ্যাজেলউড এখন পর্যন্ত একসঙ্গে খেলেছেন ৩৬ ওয়ানডে। এ সময় তারা শিকার করেন ১৫৮ উইকেট।
মন্তব্য করুন: